হৃদপিন্ড কী?হৃদপিন্ড কী ভাবে কাজ করে? পর্ব-৩৩(২)

 

বুকের মধ্যখানে অবস্থান করে অনবরত অক্লান্ত পরিশ্রম করে আপনাকে জীবনভর বাচিয়ে রাখতেছে, যে হৃদপিন্ড নামক বস্তুটি, তার সম্পর্কে কী আপনি কিছু জানতে আগ্রহী ? তাহলে এই সিরিজ পড়ুন।

আপনারা পূর্বের পর্বে মানব দেহে হৃদপিন্ডের অবস্থান জানতে পেরেছেন।

আসলে হৃদপিন্ড কী? আর এর কাজই বা কী?

হ্যাঁ, এটা শুধু মাত্র একটা মেসিন (যন্ত্র)

কিসের মেসিন?

এটা একটা নিছক পাম্প মেসিন মাত্র।

হৃদপিন্ড মানব দেহের রক্ত সঞ্চালন তন্ত্র(CIRCULATORY SYSTEM)এর একটি প্রধান পাম্প করার অর্গান।এর কাজ শুধু আজীবন নিয়মিত ভাবে (৭২ বার/মিনিটে) পাম্প করা।আর এই সংকোচন সম্প্রসারনের পরিমান (VOLUME) একটা নিরোগ হৃদপিন্ডে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় একই পরিমানের হতে হবে।

ধরুন কাকেও তার সাজা হিসাবে শাস্তি দিয়ে বলা হল, তোমাকে এখন থেকে বিরামহীন ভাবে ২৪ ঘন্টা আজীবন এক হাতের মুষ্ঠি প্রতি মিনিটে ৭২ বার করে একবার খুলবে একবার চেপে ধরবে।এর মধ্যেই তোমার জীবন নিহিত রয়েছে। তুমি যখনি এটা বন্ধ করে দিবে সাথে সাথে তোমার মৃত্যু ঘটানো হবে।

সে কখনোই দীর্ঘক্ষন এটা করতে পারবেনা। কারন তার হাতের বা শরীরের মাংস পেশী এমন ভাবে সৃষ্ট যে এই কাজটি করতে করতে করতে তার হাতের মাংস পেশী মস্তিস্ক কিছক্ষন পর ক্লান্ত হয়ে পড়বে। তখন তাকে কাজ বন্ধ দিতে হবে।

সেখানে হৃদপিন্ডের মাংসপেশী কীভাবে অনবরত সারাটা জীবন এই কাজটি করে যায়?

হ্যাঁ, কারণ আছে। হৃদপিন্ডের মাংস পেশী আর শরীরের অন্য জায়গার মাংস পেশীর গঠন এক নয়। এবং এর সংকোচন সম্প্রসারন মস্তিস্ক করেনা।

সেক্ষেত্রে আমাদের শরীরের মাংসপেসী হতে হৃদপিন্ডের মাংস পেশী (CARDIAC MUSCLE)

ভিন্ন ধরনের অনেক বেশী শক্তিশালী। এটা এমন ভাবে তৈরী যে মৃত্যু পর্যন্ত বিনা বিশ্রামে অনবরত কাজ চালিয়ে যেতে পারে।

আর এর এই সংকোচনসম্প্রসারন করার বৈদ্যুতিক শক্তিটা মস্তিস্ক হইতে সরবরাহ হয়না।

তাহলে হৃদপিন্ড কার্যপরিচালনা করতে কোথা হতে বিদ্যুত শক্তি পায়?

হ্যাঁ, হূদপিন্ড কেন্দ্রীয় বিদ্যুত কেন্দ(মস্তিস্ক)এর বিদ্যৎ সরবরাহের উপর তার এই জটিল গুরুত্ব পূর্ণ কাজ চালানোর জন্য পূর্ণ মাত্রায় নির্ভরশীল নয়, যদিও মস্তিস্কের HEART BEAT বাড়ানো কমানোর উপর একটা নিয়ন্ত্রন আছে।কিন্তু তার অনবরত এই সংকোচন সম্প্রসারনের কাজ চালাবার জন্য তার নিজস্ব অত্যন্ত শক্তিশালী স্থিতিশীল বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র (GENERATOR)রয়েছে। এর দ্বারাই হৃদপিন্ড তালে তালে অনবরত সংকোচন সম্প্রসারন  হচ্চে।

এই বিদ্যুত উৎপাদন কেন্দ্রের নাম SINO ATRIAL NODE (SA) এটা হৃদপিন্ডের ডান পার্শের উপরি প্রকোষ্ঠের উপরি অংশে অবস্থিত।

এটাকে PACE MAKER বলে।এটা একটা জীবন্ত অথচ অত্যন্ত শক্তিশালী ব্যাটারী। যা সারা জীবন অনবরত ভাবে হৃদপিন্ডকে বিদ্যুৎ সরবরাহে সক্ষম করে তৈরী।

এটা অনবরত হৃদপিন্ড মাংসপেশীকে সঠিক নিয়মিত ভাবে বিদ্যুত সরবাহ করার মাধ্যমে হৃদপিন্ডকে সঠিক ভাবে পরিচালচনা করিতেছে। একই সংগে এই বিদ্যৎ আমাদের শরীরেও ছড়িয়ে পড়তেছে।(চিত্র) ()

ELECTRO CARDIOGRAPH,(ECG) মেসিন দ্বারা এই বিদ্যুৎ প্রবাহের ধরন DETECT করে চিকিৎসক গন হৃদ পিন্ডের রোগ নির্ণয় করে থাকেন।

ব্যপারে পরবর্তী কোন এক পর্বে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

তাহলে এবার দেখা যাক হৃদপিন্ড কী পাম্প করে? কেন প্রতিমূহুর্ত এভাবে পাম্প করে? প্রতিমূহুর্ত এভাবে পাম্প করে কাকে কী সরবরাহ করে? এভাবে সরবরাহ করার প্রয়োজনীয়তাই বা কী?

হ্যাঁ, এই প্রশ্নগুলীর উত্তর জানতে পারলেই আপনারা হৃদপিন্ডের কার্যকারিতা সম্পর্কে অনেক কিছুই জেনে যাবেন।

একটা ছোট্ট উদাহরণ দিলে বুঝতে কিছুটা সহজ হতে পারে।

যেমন ধরুন একজন কৃষক তার ৬০০ একর শুস্ক খরা পীড়িত জমিতে ১০০ট্রিলিয়ন ধানের চারা জন্মিয়েছে। কৃষক যদি এই চারা গুলীর বেচে থাকার প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহের দিকে সদা সর্বদা সচেষ্ট না থাকে তাহলে কী এগুলী কখনো আপনা আপনি বেচে থাকতে পারে?

কখনই না।

কৃষককে অবশ্যই পাম্প মেসিন দ্বারা প্রতিদিন এই চারার গোড়ায় জল খাদ্য এদের বেচে থাকার সকল প্রয়োজনীয় বস্তু পৌছাইয়া দিতে হবে। আর এই চারা গুলীকে এই খাদ্য ব্যবহারের জন্য বায়ু মন্ডল হতে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস পেতে হবে। আর এদের মধ্যে উৎপাদিত অক্সিজেন বায়ু মন্ডলে ছাড়তে হবে।

অন্যথায় এই চারা গুলী শীঘ্রই মারা যাইবে।

অর্থাত বৃক্ষ আমাদের বেচে থাকার সহযোগিতা করতেছে, আমাদেরই দ্বারা উৎপন্ন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষন করে লয়ে ভূমন্ডলের উষ্ণতা কমিয়ে ভূমন্ডল কে রক্ষা করিতেছে। আর আমরাই এই আমাদেরই মহোপকারী বন্ধুকে নিধন করে দিয়ে নিজেরাই নিজেদের ধংস আনয়ন করছি।

উন্নত বিশ্বে কেহ একটি সরকারী দখলের বৃক্ষ কাটলে তার জন্য ১৫ বছরের জেল খাটার নিশ্চিত ব্যবস্থা রয়েছে। আর আমাদের দেশে?  বনের পর বন উজাড় হয়ে গেলেও তা দেখার কেহ থাকেনা।

এখানে বৃক্ষ মানুষের মধ্যে  একটা বিষয় পার্থক্য আছে, যেমন আমাদের বেচে থাকার জন্য প্রতিটা কোষের অক্সিজেন প্রয়োজন, আর একই সংগে প্রতিটা কোষে উৎপাদিত কার্বন ডাই অক্সাইড পরিত্যাগ করার প্রয়োজন, আর বৃক্ষাদির ক্ষেত্রে ঠিক এর বিপরীত।

আর বৃক্ষ এই কাজটি সরাসরি বায়ুমন্ডলের সংস্পষে করতে সক্ষম। বৃক্ষ ভাবেই সৃষ্ট।

কিন্তু আমাদের সৃষ্টি পদ্ধতি আরো জটিল হওয়ার কারনে, আমাদের কোষ গুলী বায়ুমন্ডল হতে সরাসরি অক্সিজেন গ্রহন করতে বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাই পরিত্যাগ করতে সক্ষম নয়।

তাহলে আমাদের শরীরের কোষ গুলী কীভাবে এই বায়ুমন্ডলীয় কাজ্ সমাধান করে?

হ্যাঁ, হৃদপিন্ডই এই কাজটি অর্থাত প্রতিটা কোষে খাদ্য, পানীয়,অক্সিজেন ইত্যাদি রক্ত সষ্ণালন প্রকৃয়ার মধ্য দিয়ে করে থাকে।

হৃদপিন্ডের দু পার্শে অবস্থিত দুইটি ফুসফুস রক্ত হতে কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে দিয়ে রক্তে অক্সিজেন মিশ্রিত করে দেয়।(চিত্র)

এখানে আরো একটা বিষয় লক্ষ্য করুন।

কৃষকের পাম্প মেসিনটা শুধু জল পাম্প করে দিলেই ৬০০ ট্রিলিয়ন চারায় সমান ভাবে জল পৌছায় না। এর জন্য পাম্প মেসিন হতে জল প্রতিটা চারার গোড়ায় সমান ভাবে পৌছানোর জন্য অত্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে পাইপ বা নল লাগাতে হবে।

তাহলে কী করতে হবে?

পাম্প মেসিন টিকে ৬০০ একর জমির মধ্যখানে বসাতে হবে। পাইপ থেকে পাম্পের দ্বারা বেরিয়ে আসা সবটুক জল সর্ব প্রথমে একটা সবচাইতে মোটা পাইপে ঢুকতে হবে।এরপর ১০০ ট্রিলিয়ন চারার প্রত্যেকটির গোড়ায় জল খাদ্য বস্তু সুসম ভাবে পৌছে দিতে হবে। এই কাজটি করার জন্য এই মোটা পাইপ টাকে ক্রমান্বয়ে শাখা প্রশাখায় বিভক্ত সরু করে করে প্রতিটা চারার গোড়ায় পৌছাতে হবে।

এভাবে এত সূক্ষ্ম সরু নল তৈরী করে প্রতিটা চারা পর্যন্ত নল পৌছানোটা যে এক প্রকার অত্যধিক উন্নত প্রযুক্তির দরকার তা নিশচয়ই অনুভব করতে পারছেন।

আর এটা তো করতেই হবে, নইলে তো চারা বাচবেনা।

করা ছাড়া অন্য কোন ম্যাজিক বা মন্ত্র তন্ত্রের দ্বারা চারা বাচানো যাবেনা। (2,3)

(চিত্র দেখুন)

এতক্ষনে তাহলে কিছুটা অনুমান করতে পেরেছেন, যে আমাদের হৃদপিন্ডটিও ঠিক কৃষকের ক্ষেতের পাম্প মেসিনটির মত প্রতি মিনিটে ৭২ বার প্রচন্ড শক্তি শক্তি প্রয়োগ এর মাধ্যমে সংকোচন করে পাম্প করে করে তার সংগে সংযুক্ত ধমনী (ARTERY)এর মধ্য দিয়ে অসংখ্য শাখা প্রশাখার মধ্য দিয়ে যা ক্রমান্বয়ে সরু হয়ে হয়ে আমাদের শরীরের ১০০ ট্রিলিয়ন কোষের প্রত্যেকটি কোষে রক্ত সঞ্চালন করার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় জীবিত রাখার উপাদান, যেমন, খাদ্য,পানীয়, অক্সিজেন, হরমোন ইত্যাদি সরবরাহ করিয়া কোষ গুলী তথা আমাদেরকে জীবিত রাখিতেছে।

হৃদপিন্ড রক্ত সঞ্চালন করার জন্য নং অর্গান হইলেও সে নিজে নিজে একাই তার এই উদ্যেশ্য সম্পাদন করতে পারেনা।

তার এই কাজ পরিচালনা করতে আর কোন কোন বস্তু কে কাজ করতে হয়?

তার এই কাজে সয়ায়তা করে, যেমন

) বুকের দুই পার্শের দুইটা ফুসফুসএরা নিষ্বাসের সময় বায়ুমন্ডল হতে অক্সিজেন ধমনীর (ARTERY) রক্তে মিশিয়ে দেয় কোষের মধ্যে উৎপন্ন হওয়া ক্ষতিকর পদার্থ কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস যা শিরায় (VEIN)মিশ্রিত করে দেয়, সেটাকে প্রস্বাসের সংগে বাইরে বায়ু মন্ডলে বের করে দেয়।

) ধমনী (ARTERY) নেট ওয়ার্কএর মাধ্যমে হৃদপিন্ড, ফুসফুস হতে সংগৃহিত অক্সিজন সহ অন্যান্য সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদান সমগ্র কোষ কে সরবরাহ করে।

) শিরা (VEIN)- কোষের মধ্যে জৈব ক্রীয়া চলা কালে ঊৎপন্ন হওয়া কার্বন ডাই অক্সাইড শিরার রক্তের মধ্যে মিশে যায়।একারনে শিরা গুলী দেখতে কালো দেখায়।হৃদপিন্ড যখন প্রসারিত হয় তখন এই শিরার রক্ত হৃদ পিন্ডের ডান পার্শের প্রকোষ্ঠে চলে আসে।(2,3)

এরপর হৃদপিন্ড সংকোচন করলে, এই কার্বন ডাই অক্সাই মিশ্রিত রক্ত একটি রক্ত নালী (PULMONARY ARTERY) এর মধ্য দিয়া ফুসফুসে প্রেরন করে দেয়।ফুসফুস তখন এই কার্বন ডাই অক্সাইড প্রস্বাষের মাধ্যমে বাইরের বায়ুমন্ডলে বের করে দেয় বায়ুমন্ডল হতে নিস্বাষের মাধ্যমে এই রক্তে অক্সিজেন মিশিয়ে দেয়।(3)

হৃদপিন্ড সম্প্রসারিত হলে তখন একটি রক্তনালী (PULMONARY VEIN) এর মধ্য এই অক্সিজেন মিশ্রিত রক্ত হৃদ পিন্ডের বাম পার্শের প্রকোষ্ঠে চলে আসে, বাম পার্শের প্রকোষ্ঠ হতে, হৃদপিন্ডের সংকোচনের সময় একটি মোটা ধমনী (AORTA) এর মাধ্যমে এই রক্ত শরীরের সমগ্য কোষে সরবরাহ করে দেয়।

তাহলে দেখা যাচ্ছে হৃদপিন্ড ঠিক কাজটিই করে যে কাজটি কৃষকের পাম্প মেসিন টি করে।

ছাড়া হৃদপিন্ডের আর কোনই কাজ নাই।

এইভাবে হৃদপিন্ড অনবরত রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের কোষ গুলীতে রক্তের মধ্য দিয়ে  প্রয়োজনীয় খাদ্য, অক্সিজেন(যা ফুসফুসের মাধ্যমে বায়ুমন্ডল হতে সংগ্রহ করে অন্যান্য জটিল রাসায়নিক পদার্থ যেমন বিভিন্ন ধরনের হরমোন ইত্যাদি পাম্প করে আমাদের শরীরের প্রতিটা কোষে পৌছে কোষ কে তথা আমাদেরকে জীবন্ত রাখে।

একজন জীবিত ব্যক্তির হৃদপিন্ডের এই অনবরত সম্প্রসারন সংকোচন STETHOSCOPE বুকে লাগিয়ে আমরা লাবডাপ শব্দ আকারে শুনতে পাই, আবার হাতের শরীরের আরো কিছু কিছু যায়গায় টিপে ধরে PULSE আকারে অনুভব করতে পারি।

এক জন মৃত ব্যক্তির হৃদপিন্ডে কখনোই এই শব্দ শোনা অথবা PULSE অনুভব করা যাবেনা।

কারণে একজন অজ্ঞান ব্যক্তিকে কৃত্রিম উপায়ে তার হৃদপিন্ড ফুসফুস চালু রেখে কোষকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে তার বার্ধক্য এসে স্বভাবিক মৃত্যু আসার পূর্ব পর্যন্ত সুদীর্ঘকাল জীবিত রাখা সম্ভব।

রক্ত সষ্ণালন পদ্ধতি পরবর্তি পর্বে আরো পরিস্কার করা হবে।

1

 

Source of figure- http://www.beltina.org/health-dictionary/atrioventricular-av-node.html

চিত্র, হৃদপিন্ডের নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র (GENERATOR) SA NODE , AV NODE বিদ্যুত প্রবাহের তার সমূহ A-V BUNDLE BRANCH, LEFT BUNDLE BRANCH,RT BUNDLE BRANCH PURKINJI FIBERS সমগ্র হৃদপিন্ডের প্রতিটা মাংস পেশীর মধ্যে বিস্তারিত রয়েছে।(1)SA NODE বিদ্যুৎ উৎপাদন করে AV NODE কে উত্তেজিত করে দেয়। তখন AV NODE, AV BUNDLE এর মধ্য দিয়ে LEFT BUNDLE BRANCH,RT BUNDLE BRANCH PURKINJI FIBERS এর মধ্য দিয়ে হৃদপিন্ডের প্রতিটা মাংস পেশীতে বিদ্যুৎ পাঠিয়ে দেয়।

এই ফাইবার (আঁস) গুলী বিদ্যুৎ প্রবাহের তার হিসাবে ব্যবহৃত  হয়।(1)

 

 

2

 

Source of figure-http://droualb.faculty.mjc.edu/Course%20Materials/Elementary%20Anatomy%20and%20Physiology%2050/Lecture%20outlines/respiratory%20system.htm

চিত্র, লক্ষ করুন বুকের মধ্যখানে টি ফুসফুসের মাঝ খানে হৃদপিন্ড অবস্থিত।আর এই হৃদপিন্ডের ডান পার্শের নিম্ন প্রকোষ্ঠ হতে (LEFT VENTRICLE) হতে ধমনী গূলী (ARTERY)(লাল রংএর) বেরিয়ে শরীরের শাখা প্রশাখায় বিভক্ত হইয়া শরীরের প্রতিটা কোষকে বাচিয়ে রাখার জন্য খাদ্য অক্সিজেন সরবরাহ করতেছে।

আর শিরাগুলী (VEIN) (নীল রংএর)শরীরের সমগ্র কোষ হতে কার্বন ডাই অক্সাইড মিশ্রিত রক্ত বহন করে হৃদপিন্ডের ডান পার্শের উপরের প্রকোষ্ঠে (RIGHT ATRIUM) আনতেছে।(2)

আগের পর্ব সমূহ

https://chkdr02.wordpress.com/

UPDATED 0N-8/24/2017

৩৩ তম পর্বের সূত্র সমূহ

  1. PACE MAKER

http://www.beltina.org/health-dictionary/atrioventricular-av-node.html

2 Circulatory System

http://www.texasheart.org/HIC/Anatomy/

  1. Wikipedia

http://en.wikipedia.org/wiki/Human_heart

                    

About DR. ABDUL HAKIM CHAKLADAR

I AM A DOCTOR AND MICROBIOLOGIST. I LIVE IN NEW YORK, U.S.A. SINCE AUGUST 29.1997.

Leave a comment